দুই বন্ধুর ভালোবাসা।
Two best friends |
একবার দুইজন খুব ভালো বন্ধু দূর সীমানার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল।তারা প্রায় অনেকটা পথ হাঁটার পর ক্লান্ত হয় পরে। কিছুক্ষন পর তাদের দুইজনার মধ্যে কোনো এক কারণে ঝগরাড় সৃষ্টি হয় এবং রাগের বসে এক বন্ধু আরেকজনকে চড় মেরে বসে। যে চড় খেয়েছিল সে মনে খুব কষ্ট পেলো কিন্তুু মুখে কিছু বলল না। শুধু রাস্তার ধরে পরে থাকা কিছু বালির ওপর লিখে রাখলো “আজকে আমার সবথেকে প্রিয় বন্ধু আমাকে চড় মেরেছে”।
এরপর তারা আবার হাঁটতে শুরু করলো। কিছুক্ষন পর যেই বন্ধুটি চড় খেয়েছিল হঠাৎই তাকে একটা কুকুর তারা করে এবং সে দৌড়াতে শুরু করে। এরপর সে সামনে থাকা একটি জলাশয়ে ঝাঁপ দেয়। কিন্তুু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে, ছেলেটি সাঁতার জানতোনা। যখন ছেলেটি প্রায় ডুবে যাচ্ছিল, তখন অপর বন্ধুটি এসে ছেলেটিকে জলাশয় থেকে উদ্ধার করলো। তারা ঠিক করল সেখানে তারা বিশ্রাম নিবে এবং গোসল করলো। উদ্ধার পাওয়ার পর তারা হাঁটতে শুরু করলো এবং কিছুটা গিয়ে চড় খাওয়া বন্ধুটি একটি পাথর দেখতে পেলো এবং পাথরে লিখে রাখল “আজকে আমার সবথেকে প্রিয় বন্ধু আমার জীবন বাঁচিয়েছে”।
তখন অপর বন্ধুটি তাকে জিজ্ঞাসা করল, “আচ্ছা, আমি যখন তোর ওপর রেগে গিয়ে তোকে চড় মেরেছিলাম তখন তুমি বালির উপর লিখেছিলে। আর আমি যখন তোর জীবন বাঁচলাম, তখন পাথরের উপর লিখলি, কেন?”
উত্তরে সে বলল, “যখন কোনো মানুষ কাউকে আঘাত করে তখন সেটা আমাদের বালির উপর লিখে রাখা উচিত, কারণ যেনো সমান বাতাস তা সহজেই উড়িয়ে নিয়ে মুছে দিতে পারে। আর যখন কেউ আমাদের কোন উপকার করে তখন তা পাথরে খোদাই করে রাখা উচিত, যেন কোন বৃহৎ ক্ষমতাশীল বাতাসই তা কখনো মুছে দিতে না পারে”।
গোবরে পরে পাখির মৃত্যু
Bird in the sky |
একদিন একটি ছোট পাখি আকাশের দিয়ে ক্রমশ উরে চলেছিল। কিন্তু প্রচন্ড ঠান্ডায় কারণে সে জমে বরফ হয়ে যায় এবং ধপ করে সে একটি খোলা মাঠে এসে পড়লো।
সেই মাঠেই একটা গরু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছিল। পাখিটার ঠিক পাশেই গরুটি দাঁড়িয়ে ছিল। ঠিক তার পরেই গরুটি পাশে থাকা পাখিটির ওপর গোবর করে দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে পাখিটা গোবরে ডুবে যাই।
পাখিটা গোবরে ডুবে গেলেও সদ্য পতিত গোবরের গরমে তার শরীরের সমস্ত বরফ গলা শুরু করলো।
একটু পরে পাখিটা সুস্থ হয়ে গোবরের ভেতরে বসেই কিচমিচ কিচমিচ ডাক শুরু করলো।
পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো এক হুলো বেড়াল। সে পাখির আওয়াজ পেয়ে গোবর ঘেঁটে পাখিটাকে বের করলো। তারপরেই সে পাখিটাকে খেয়ে ফেলল।
শিক্ষা– ১: যখন গরুটা পাখিটার ওপর গোবর করলো তার ক্ষেত্রে - কারো শত্রুতা মূলক কাজ সব সময় যে তোমার বিপক্ষে যাবে এমন নাও হতে পারে। কোন কোন কাজ হয়তো তোমার উপাকারেই আসবে।
শিক্ষা – ২: বিড়ালটা যে পাখিটাকে গোবর থেকে উদ্ধার করলো তার ক্ষেত্রে - কেউ তোমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করলো মানেই যে সে তোমার শুভাকাঙ্খি এমন নাও হতে পারে। সে হয়তো তোমার সবচেয়ে বড় শত্রু।
শিক্ষা – ৩ : গোবরের ভিতর থেকে পাখিটার কিচমিচ করার ক্ষেত্রে - যখন তুমি ঘোর বিপদে তখন দয়াকরে মুখটা বন্ধ রাখো। হয়ত এর কারণে তোমার বিপদ আরো বাড়তে পারে।
বাবা আর ছেলে মেয়ের সম্পর্ক
Couple with son & daughter |
একদিন এক বাবা মা তার ছেলে মেয়েদের নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিল। তারা যখন ঘুরতে বের হল তখন এমন একটা পরিবার দেখতে পেল যার সদস্যরা একে অপরের সাথে চিৎকার করে ঝগড়া করছিল। তখন বাবা তার ছেলে মেয়েদের তাকিয়ে একটু হাসলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন…
‘‘তোমাদের কি মনে হয়? মানুষ যখন রেগে যায় তখন একে অপরের সাথে চিৎকার করে কথা বলে কেন?’’
ছেলমেয়েরা কিছুক্ষন চুপ করে ভাবলো, তারপর একটি ছেলে উত্তর দিল,’কারন আমরা তখন মনের শান্তি হারিয়ে ফেলি এবং চিৎকার করি।’’
বাবা আবার প্রশ্ন করলো,‘‘কিন্তু আমরা চিৎকারই বা করি কেন? যাকে আমরা রাগ দেখাই সে তো আমাদের সামনেই আছে, তাকে যা বলার তাতো আমরা শান্ত ভাবেও বলতে পারি।’’
চেলেমেয়েরা একটার পর একটা উত্তর দিতেই থাকলো। কিন্তুু তারা কেউই তাদের নিজেদের উত্তরে বাবাকে সন্তুষ্ট করতে পারলো না। শেষে বাবা তাদের ব্যাখ্যা করলো, ‘‘যখন দুইজন মানুষ একজন আরেক জনের সাথে রাগারাগি করে তখন তাদের হৃদয়ের মধ্যকার দূরত্ব বেড়ে যায়। এই দূরত্বের জন্য তারা চিৎকার করে কথা বলে, যাতে একে অপরের কথা বুঝতে পারে।
তারা যত বেশি রেগে যায় এই দূরত্ব তত বেশি বেড়ে যায়, আর তখন তারাও তত বেশি চেঁচামেচি করে ঝগড়া করে।’’ বাবার সাথে তার ছেকেমেয়েদের সম্পর্ক ছিল একদম বন্ধুর মতো, খোলামেলা প্রকৃতির, তাই বাবা ভালভাবে তাদের ব্যাপারটা বোঝাতে পারছিল।
‘‘কি ঘটে যখন দুইজন মানুষ একে অপরকে ভালোবাসা? তারা কিন্তু নিজেদের সাথে চিৎকার করে কথা বলে না বরং মোলায়েম স্বরে কথা বলে। কারন তাদের ভালোবাসা দুইজনের হৃদয়কে খুব কাছে নিয়ে আসে।”
বাবা আবার বললো,‘‘যখন দুইজন মানুষের ভালোবাসা আরও গভীর হয় তখন কি হয়? তখন তারা একে অপরের
সাথে মৃদুস্বরে কথা বলেও সব কিছু বুঝতে পারে। এক পর্যায়ে এসে নিজেদের দিকে তাকিয়েই তারা সবকিছু বুঝতে পারে।’’
বাবা তার ছেলে মেয়েদের দিকে তাকালো এবং বললো, ‘‘তোমরা যখন একে অপরের সাথে তর্ক করো,ঝগড়া করো তখন এমন কোন শব্দ ব্যবহার কোরো না যা তোমাদের
হৃদয়ের মাঝে দূরত্ব বৃদ্ধি করে। যদি এভাবে চলতেই থাকে তবে হয়তো এমন একদিন আসবে যখন এ দূরত্ব এত বেশি হয়ে যাবে যে আর কোন শব্দই সেখানে পৌছাবে না, সেখান থেকে ফিরে আসারও হয়তো আর কোন পথ থাকবে না। তাই একে অপরের সব সময় ভালো ব্যবহার করো এবং সর্বদা একে অপরের হৃদয়ের পাশাপাশি থাকার চেষ্টা করো।
গরীবের সম্পদ বড়োলোকের দারিদ্র্যতা
Poor people |
একদিন এক গ্রামের ধনসম্পদে সম্পন্ন ধনী পিতা তার ৭ বছরের সন্তান কে নিয়ে ঘুরতে বের হলেন। বাবা চেয়েছিলেন তার ছেলেকে বোঝাতে যে একজন মানুষ কি পরিমান দারিদ্র্যতা সহ্য করতে পারে। তারা তাদের সারাদিন টা একটি গরিব পরিবারের বাড়ি তে কাটালেন।
ওখান থেকে বাড়ি ফিরার সময় বাবা ছেলে কে বললেন,
“দেখলে তারা কি গরিব। তাদের কাছ থেকে তুমি কি শিখলে??”
ছেলে জবাব দিল "আমাদের ১ টি কুকুর, তাদের ৪ টি। আমদের ১ টি ছোট সুইমিং পুল আছে। তাদের বিশাল নদী। আমাদের রাতে বিভিন্ন ধরনের বাতি আলো দেয় তাদের রাতে আলো দেয়ার জন্য আছে অসংখ্য তারা এবং একটি সুন্দর চাঁদ আছে। আমরা খাবার কিনে খায়। তারা খাবার বানায়। আমদেরকে রক্ষা করার জন্য আছে ঘরের দেওয়াল তাদের রক্ষা করার জন্য আছে তাদের অসংখ্য বন্ধু ও প্রতিবেশী। আমদের আছে বিভিন্ন বিখ্যাত লেখকের বই তাদের আছে কোরআন , বাইবেল, গীত।"
ধন্যবাদ, বাবা, আমরা যে খুবই দরিদ্র তা আমাকে দেখানোর জন্য।
সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস
God ganpati |
সাইকোলজির প্রফেসরের আজ মেজাজ খুব ফরফুরে।প্রথম সারিতে একজন নতুন ছাত্র দেখে তিনি তাকে দাড় করালেন।
প্রফেসরঃ তুমি কি গড এ বিশ্বাস কর?
ছাত্রঃ অবশ্যই স্যার।
প্রফেসরঃ গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ গড কি সর্বশক্তিমান?
অবশ্যই…
প্রফেসরঃ আমার ভাই ক্যানসারে মারা গেছে যদিও সে গড এর কাছে নিরাময় চেয়েছিল। আমরা প্রায় সবাই অন্যের অসুখ বিসুখে সাহায্য করি, কিন্তু গড তা করেনি। এর পরও কি তুমি বলবে গড ভাল ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ তোমার কোন উত্তর নেই তাইতো ? ওকে, এসো আমরা আবার শুরু করি।গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ শয়তান কি ভাল ?
ছাত্রঃ না।
প্রফেসরঃ শয়তান কোথা থেকে এসেছে ?
ছাত্রঃ গড থেকে।
প্রফেসরঃ তাহলে বৎস, বল জগতে এভিল
বলে কিছু আছে কি?
ছাত্রঃ হ্যাঁ আছে।
প্রফেসরঃ এভিল সর্বত্রই আছে, তাইনা ? এবং গড সব কিছু তৈরী করেছে।
ছাত্রঃ হ্যাঁ
প্রফেসরঃ তাহলে এভিল কে তৈরী করেছে?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ হিংসা, বিদ্বেষ, অসুস্থতা, মৃত্যু, এসব কিছই জগতে আছে, তাই নয় কি ?
ছাত্রঃ হ্যাঁ
প্রফেসরঃ এসব কে তৈরী করেছে ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ বিজ্ঞান বলে যে, তোমার পাঁচটি ইন্দ্রিয় রয়েছে যা তুমি জগতের সব বস্তুকে সনাক্ত করতে ব্যবহার কর। এখন বল তুমি কি গডকে দেখেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের কথা শুনেছ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের স্বাদ গন্ধ কখনও অনুভব করেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ এর পরও কি তুমি গড কে বিশ্বাস
কর ?
ছাত্রঃ হ্যাঁ
প্রফেসরঃ পরীক্ষাগারে বলো, অনুভবে বলো প্রদর্শনে বলো , বিজ্ঞান বলে গডের কোন অস্তিত্ব নেই। তুমি একে কি বলবে ?
ছাত্রঃ কিছুই না। আমার শুধু বিশ্বাস
আছে।
প্রফেসরঃ হ্যাঁ। এখানেই বিজ্ঞানের সমস্যা।
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, তাপ বলে কিছু আছে কি?
প্রফেসরঃ হ্যা।
ছাত্রঃ ঠান্ডা ?
প্রফেসরঃ হ্যাঁ।
ছাত্রঃ না স্যার এগুলির কোনটিই নেই।
(ঘটনার পট পরিবর্তনে সারা রুম চুপ হয়ে গেল।)
ছাত্রঃ স্যার, আপনি অনেক ধরনের তাপ পেতে পারেন, কম তাপ, বেশী তাপ বা আরো বেশী, কিন্তু ঠান্ডা বলে কিছু নেই। আমরা ৪৫৮ ডিগ্রীর নীচে তাপমাত্রায় যেতে পারি না। তাপের অনুপস্থিতিকেই আমরা ঠান্ডা বলি। আমরা ঠান্ডা মাপি না, তাপই মাপি। তাপই শক্তি। ঠান্ডা আলাদা কিছু নয়, এটি তপের অনুপস্থিতি মাত্র।
(ক্লাসরুমে তখন পিন পতন নীরবতা।)
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, অন্ধকার কি? অন্ধকার বলে কিছু আছে কি ?
প্রফেসরঃ অবশ্যই, অন্ধকার না থাকলে রাত আসে কিভাবে?
ছাত্রঃ আপনি আবার ভুল করলেন, প্রফেসর। অন্ধকার আলোর অনুপস্থিতি মাত্র। আপনি কম আলো, বেশী আলো ঝাপসা আলো, এসব বলতেই পারেন, কিন্তু কোন আলো না থাকলেই আমরা অন্ধকার বলি।আলো একবারেই না থাকলে অন্ধকারকে আরো তীব্র করা সম্ভব নয়।
প্রফেসরঃ এসব বলে তুমি কি বুঝাতে চায়ছো ?
ছাত্রঃ আমি আসলে আপনার ফিলোসফি থেকেই একটা সিদ্ধান্তে পৌছাতে চাচ্ছি।
প্রফেসরঃ কি সিদ্ধান্ত?
ছাত্রঃ স্যার আপনি দৈত নীতি অনুসরণ করছেন। আপনি একই সাথে জন্ম মৃত্যু ভাল গড, খারাপ গড এর অস্তিত্বের
যুক্তি দিচ্ছেন।আপনি গডকে সসীম পরিমাপযোগ্য রাশি মনে করছেন।স্যার বিজ্ঞান কখনও চিন্তা ও চেতনা কে পরিমাপ করতে পারেনা। বিজ্ঞান ইলেকট্রিসিটি ম্যাগনেটিজম ব্যবহার করে কিন্তু কখনও এগুলি দেখা যায়না এবং খুব কমই অনুভব করা যায়। এখন প্রফেসর,আপনি বলুন, আপনি কি আপনার ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা দেন যে, মানুষ বানর থেকে এসেছে?
প্রফেসরঃ অবশ্যই । তুমি যদি জৈবণিক বিবর্তনবাদ দেখ তাহলে তো তাই স্বীকার করবে।
ছাত্রঃ এই বিবর্তন কি আপনি চোখে দেখেছেন ? (প্রফেসর আস্তে আস্তে বুঝতে পারছিলেন তর্কটি কোন দিকে যাচ্ছে।) যেহেতু কেউ বিবর্তনবাদ কেউ দেখেনি এবং কেউ ল্যাবরেটরীতে প্রমাণও করতে পারেনি, তাহলে কি ধরে নেব আপনি শুধু আপনার বিশ্বাসটাই প্রচার করছেন। আপনি কি একজন বিজ্ঞানী নাকি একজন
প্রচারক ? পুরো ক্লাস হঠাৎ হাসিতে ফেটে পড়ল।
ছাত্রঃ এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন দেখেছো ? পুরো ক্লাস আবার হাসিতে ফেটে পড়ল। এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন শুনেছো অনুভব করেছো, স্পর্শ করেছো অথবা স্বাদ গ্রহণ করেছো? এমন কেউই নেই যে তা করেছে। সুতরাং বিজ্ঞানের স্বীকৃত নিয়ম অনুযায়ী প্রফেসরের কোন ব্রেইন নেই। With all due respect, sir, how do we then trust your lectures, sir? পুরো ক্লাস চুপ। প্রফেসর এক পলকে ছাত্রের দিকে তাকিয়ে রইল।
প্রফেসরঃ আমি মনে করি আমার ব্রেইনকে তোমার বিশ্বাস করা উচিত।
আমিও এটাই বলছিলাম, মানুষ এবং গডের মধ্যে সম্পর্কটা বিশ্বাসের। এটাই বিশ্বাসীদের বাচিয়ে রেখেছে।
আর সেই ছাত্রটা নাকি এপিজে আব্দুল কালাম ছিল সাবেক ইন্ডিয়ান প্রেসিডেন্ট আবার অনেকে বলে থাকেন ছাত্রটা ছিল আলবার্ট আইনস্টাইন ।
প্রীতম কুমার
No comments:
Post a Comment
যদি কোনো ব্যক্তি নিজের প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে কবিতা লেখাতে চান তাহলে আমাকে কমেন্ট করে বলুন আমি আমার সার্থ অনুযায়ী আপনার হৃদয়স্পর্শী আবেগানুভূতি সম্মৃত কবিতা লেখার আপ্রাণ চেষ্টা করব।
ব্লগার এ নতুন এসেছি আপনাদের বন্ধু PK
ভালো লাগলে কবিতা আমার
শেয়ার এবং কমেন্ট অবশ্যই করবেন লিখে।
আমার লেখা অন্যান্য কবিতাগুলি পরবেন আশা করছি আপনার খুব ভালো লাগবে।