গিটার প্রেমী |
guitar poem for music lover |
গিটার মানেই স্তব্ধ রাতে হাতে নিয়ে প্রিয় সুর
গিটার হাতে সপ্নে ভাসতে ভালো লাগে বহু দূর।
গিটার মানেই হাতে নিয়ে গাওয়া অরিজিৎ সিং এর গান
গিটারের সুরেই ধ্বনিত হয় আমার হৃদয়ে প্রাণ।
গিটারের string এ stroke দিলে যেনো আসে স্বর্গ সুখ
পছন্দের chords ভুলিয়ে দেয় অতীতের সব দুঃখ।
গিটার যে শুধু instrument নয় আমার বিরহের ভাষা
নিজের লেখা গিটারে বাজানো, গিটারই ভালোবাসা।
সবসময় ভালো থাকতে শুধু গিটারই আমার আশা
গিটারই শিখিছে সপ্ন দেখতে গিটারই দিয়েছে ভরসা।
যখন পূর্ণিমা রাতে নক্ষত্র মাঝে গিটার থাকে হাতে
কে যেনো আসে গানের সুরে আমার কল্পনাতে।
আবার যখন মিলাই সে সুর আমার সুরের সাথে
ভাবিই থেকে যায় যেনো সে আমার জলসাঘরে রাতে।
গিটারের সুরে নিদ্রিত মনে বেজে ওঠে শুধু বীন
চিন্তিত মনে প্রশ্ন, কবে উঠবো দুজনে stage এ,
কবে আসবে সেই দিন।
সেই আশাতেই কল্পনাতে সপ্নে সপ্নে ভাশি
আমারও হবে লক্ষ কোটি Fan আশা মনে রাশি রাশি।
গুরুদেব (অরিজিৎ সিং)
প্রাণের গান
music world |
আমার কাছে গান মানে নয় যে শুধু গান
গান যে আমার অমর সঙ্গী গানই আমার প্রাণ
হৃদস্পন্দন চলে যে আমার গানের সুরে সুরে
রাখতে চাই সারাজীবন কন্ঠে এ সুর ধরে
কোনদিও পারবোনা এ গান দিতে আমি ছেড়ে
হৃদয়ে সুখ শান্তি আসে গানের সুরে সুরে
না থাকলে গান আমার হৃদয় কিনারতে
ঢেউ এসে করবে ক্ষত পারবোনা সামলাতে
গানের মতো সঙ্গী না এই ত্রিভুবনে পাবো
গান ছাড়া এই পৃথিবীতে পাগল হতে যাবো।
গান জীবনে প্রথম প্রেম শেষ ভালোবাসা
গান শিখিছে স্বপ্ন দেখতে গানই দিয়েছে আশা
গান শিখিছে নতুন করে বুজতে বাংলা ভাষা
এ যে আমার প্রাণের গান হৃদয়ের ভালোবাসা
গানের প্রেমে পাগল হয়ে হয়েছি আত্মহারা
গান যে জীবনসঙ্গী, কিভাবে বাঁচবো এ গান ছাড়া
গানকে রাখতে সর্বদা মনে, সব ব্যাথা শয়ে নেবো
গান ছাড়া এই পৃথিবীতে পাগল হয়ে যাবো।
পারবোনা আমি ছাড়তে এ গান পারবোনা ছেড়ে যেতে
ট্যাগ করবো সবকিছুকে গান জীবনে পেতে
অনেক কষ্ট সহ্য করেছি ফেলেছি চোখের জল
সাহস দিয়েছে স্বামীজি, কালাম পেয়েছি মনে বল
গান ছাড়া মুহূর্ত জানিনা কি করে সামলাবো
গান ছাড়া এই পৃথিবীতে পাগল হয়ে যাবো।
নিয়ে যাক যেথা পরিস্থিতি দিক যত খুশি ব্যাথা
এ গান চিরদিনের গান হৃদয়েতে রবে গাঁথা
পারবোনা আমি ছাড়তে এ গান, পারবেনা ছাড়তে আমায় কথা ছন্দ
গান গেয়েই শেষ করবো সমাজের শত দ্বন্দ্ব
গান না পেলে জগতে আমি নিজেকে হারাবো
গান ছাড়া এই পৃথিবীতে পাগল হয়ে যাবো।
গান না পেলে জীবনে শুনবোনা ভালো মন্দ
না পেলে গান শেষ হবে সব সুর কথা ছন্দ
ধমনী শিরা রক্তে রক্তে গান যে শুধু মিশে
ছন্দ গানে ছড়িয়ে গেছে শরীর বিষে বিষে
পেরেছে যখন গুরুদেব, আমি পারবো তার শিষ্য
সকলের প্রিয় গায়ক হবো পৃথিবী দেখবে দৃশ্য
গান যে আমার স্বপ্ন সাধনা, গানে ডুবে রবো
গান ছাড়া এই পৃথিবীতে পাগল হয়ে যাবো।
জীবন বদলে দেওয়া কিছু অনুপ্রেরণামূলক গল্পো
বাদ্যযন্ত্র প্রেমী
flute |
গানের সুরে গিটার বাজে, পিয়ানো বাজে মনে
তানপুরার সেই সুর যেনো মৃদু সুরে ভেসে এসে কানে
তবলার সেই তাল যেনো আজও বেজে ওঠে শুধু মনে
বেজে ওঠে আজও হারমোনিয়াম, বাজে সা রে গা মা পা ধা প্রাণে
এখনও বাজে মাউথ অরগান, বাজে, সেই প্রিয় বাঁশির সুর
ভবি শুধু কেনো চলে গেলো সব জীবন থেকে দূর।
ডিজিটাল সমাজে অনলাইনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা সুপ্রভাত শুভরাত্রি জানাবেন কিভাবে?
ভালবাসি নিয়ে গাইতে গান
Arijit Singh |
ভালোবাসি ভালোবাসি সুচন্দ্রা
তোমাকে নিয়ে গাইতে গান ভালোবাসি
আসি সপ্নে তোমার কাছে আসি
গাইতে তোমাকে নিয়ে গান ভালোবাসি
আসি সপ্নে তোমার কাছে আসি
গাইতে তোমাকে নিয়ে গান ভালোবাসি
ভালোবাসি ভালোবাসি সুচন্দ্রা,
শুধু তোমাকেই ভালোবাসি
ভালোবাসি ভালোবাসি তোমাকে নিয়ে গাইতে গান ভালোবাসি
ভালোবাসি তোমার মুখের মুক্তঝরা মিষ্টি হাসি ভালবাসি
ভালোবাসি থাকতে তোমার পাশাপাশি ভালোবাসি
ভালোবাসি তাই সপ্নে তোমার কাছে আসি
আজও শুধু তোমাকেই ভালোবাসি
সুচন্দ্রা শুধু তোমাকেই ভালোবাসি
ভালোবাসি রাখতে তোমায় তোমার প্রিয় রং
আর তুলির টানে
ভালোবাসি কথাটা বলতে ভালোবাসি তোমার কানে কানে
ভালোবাসি বলে আছো আজও এ মনে
ভালোবাসার সৃতি আজও আছে এ প্রাণে
ভালোবাসি থাকোতে সুচন্দ্রা তোমার হৃদয় কিনারা জুড়ে
ভালবাসি ডাকতে তোমায় রাধিকাকে ডাকা কৃষ্ণের বাঁশির সুরে
ভালবাসি ভালবাসি আজও শুধু তোমাকেই ভালবাসি
ভালোবেসে গেছি শুধু তোমাকেই আমি
কেনো তবে বুজলেনা আমাকে তুমি
কেনো পাখি হয়ে যাও খাঁচা ভেঙ্গে উড়ে
যেওনা যেওনা ওগো ছেড়ে তুমি মোরে
কেনো পাখি হয়ে যাও খাঁচা ভেঙ্গে উড়ে
যেওনা যেওনা ওগো ছেড়ে তুমি মোরে
বাঁধবো ঘর মোরা সপ্ন কুঠীরে
দূর সীমানার সেই গোগণেরও পারে
বাঁধবো ঘর মোরা সপ্ন কুঠীরে
দূর সীমানার সেই গোগণেরও পারে
দূর সীমানার সেই গোগণেরও পারে
ভালবাসি ভালবাসি সুচন্দ্রা আজও শুধু ভালোবাসি তোমারে
পিংকির প্রেমে পাগল হয়ে এক বিরহ কাতর প্রেমিকের লেখা কবিতা
স্কুল লাইফের প্রেম
আমি যখন ক্লাশ টুয়েলভ এ পড়ি তখন স্কুলে আমার সাথে একটি মেয়ের আলাপ হয়। ক্রমশ তার সাথে আমার বন্ধুত্বটা গভীর হয়। তারপর আমারা একে অপরের ফোন নম্বর নিয়ে কথা বলতে থাকি। তার সাথে কথা বললে কিভাবে যে সমস্ত সময় পার হয়ে যেত জানিনা। তারপর তো একটা সময় এমন আসে আমি স্কুলে যেতাম শুধু ওর জন্য। স্কুলে আসার আগে ওকে আমি ফোন করে বলে দিতাম ওর পাশের বাসার জায়গা যেনো শুধু আমার জন্য খালি থাকে। ওর পাশে এসে বসটাম, ওর সাথে অনেক গল্পো করতাম।
সময়ের সাথে সাথে আমি বুজতে পড়ি যে মেয়েটি আমাতে পছন্দ করে। তবে আমারও প্রথম দেখাতেই মেয়েটিকে খুব পছন্দ হয়ে যায়। যদিও তাকে আমি চিনিনা, তবুও কেনো জানিনা প্রথম দেখাতেই সে সামনে আসতেই হৃদস্পন্দন দ্বিগুন হয়ে গিয়েছিল। এখনও কেনো জানিনা তার কথা ভাবলে শরীর শিহরিত হয়। হয়তো এটাই ভালোবাসা।
কিছুদিন পর ও নিজেই আমাকে ভালোবাসার কথা বললো। ও যখন প্রথম আমাকে ভালোবাসার কথা বললো, আমার আজও মনে আছে ও আমার জন্য একটা গোলাপ ফুল এনেছিল। আর ও আমকে এটাও বলে ছিল যে, আমার সাথে বন্ধুত্ব হওয়ার পর ও একটা গোলাপ গাছ কেনে এবং এই ফুল টা ওই গাছের। সেই দিনটা বা সেই মুহূর্তটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত। সে স্কুলে এলেই আমার কোনো প্রতিদিন কিছুনা কিছু নিয়ে আসতো। তো আমিও একদিন ঠিক করলাম, ওকে কিছু একটা গিফট দেবে। আর গিফট এর কথা ভাবলেই প্রথমে গোলাপ ফুলের কথাই মাথাই আসে।
কিন্তু তারপর ভাবলাম ও আমাকে যে গোলাপ ফুলটা দিয়েছিল সেটা শুকিয়ে গেছে। যদিও সেটা আমি এখনও যত্ন করে রেখে দিয়েছি। সেই জন্য ফুল দিতে মন চাইলো না। প্রায় সারা রাত ভাবার পর আমি ঠিক করলাম, ওকে আমি টব সমেত একটা গোলাপ গাছ গিফট করবো। যখন গোলাপ গাছটা ওকে দিলাম, ও একটু হাসলো আর বললো এটা আবার কেমন গিফট। আমি তখন ওকে বললাম ফুল দিলে শুকিয়ে যাবে, হয়তো তুমি সেটা যত্ন করে রেখে দেবো। কিন্তু তুমি সেটা সবসময় দেখতে পাবে না কারণ সেটা হয়তো তুমি কোথাও তুলে রেখে দেবে। আর তোমাকে এই গাছটা দিলাম কারন তুমি যখনই এই গাছে জল দেবে বা এর ফুলগুলোর দিকে দেখবে তখন তোমার আমার কথা মনে পারবে।
সেদিন আমি প্রচন্ড খুশি হয়েছিলাম। কারণ আমার কথাগুলো শোনার পরই ও আমকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমু দেয়। ওর চুমুতে আমার শরীরটা যেনো কেমন শিহরিত হয়ে উঠলো। ক্রমশ আমাদের দেখা সাক্ষাত বাড়তেই থাকে। এর কিছুদিন পর কর্ম সূত্রে ওর বাবার পোস্টিং অন্য শহরে হয়ে যায়। তারপর থেকেই ওর সাথে আমার আর কোনো যোগাযোগ নেই। কারণ ওর বাবা আমাদের সম্পর্কের কথাটা জানতে পেরে গিয়েছিল। তাই ওখানে গিয়ে ওর সিম চেঞ্জ করে দেয়। তার পর থেকেই ওর অপেক্ষায় দিন যাপন করছি।
0 comments:
Post a Comment
যদি কোনো ব্যক্তি নিজের প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে কবিতা লেখাতে চান তাহলে আমাকে কমেন্ট করে বলুন আমি আমার সার্থ অনুযায়ী আপনার হৃদয়স্পর্শী আবেগানুভূতি সম্মৃত কবিতা লেখার আপ্রাণ চেষ্টা করব।
ব্লগার এ নতুন এসেছি আপনাদের বন্ধু PK
ভালো লাগলে কবিতা আমার
শেয়ার এবং কমেন্ট অবশ্যই করবেন লিখে।
আমার লেখা অন্যান্য কবিতাগুলি পরবেন আশা করছি আপনার খুব ভালো লাগবে।